পুরাতন মোবাইল ফোন কেনার আগে এই টিপস গুলো জানুন!

পুরাতন মোবাইল কেনার আগে, কিছু বিষয় মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ হতো

পুরাতন মোবাইল ফোন কেনার আগে এই টিপস গুলো জানুন!

১. **ব্যবহারকারীর প্রয়োজনীয়তা**: আগে মোবাইল কেনার আগে, ব্যবহারকারীদের কি প্রয়োজনীয় তা ধরা উচিত। যেমন যদি ব্যবহারকারী কেবল কল করার জন্য প্রয়োজন হয়, তাহলে কেবল কল করার সুবিধা থাকা মোবাইল যথেষ্ট হতো। 


২. **বাজেট**: পুরাতন মোবাইল কেনার আগে বাজেট বিবেচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। কম বাজেটে যে মোবাইল পাওয়া যায়, তা অনুযায়ী নির্ধারণ করা উচিত। 


৩. **ফিচার সেট**: পুরাতন মোবাইল কেনার আগে, কোন ফিচার প্রয়োজন সেটা ধরে নিতে হয়। যেমন ক্যামেরা, ইন্টারনেট সংযোগের সুবিধা, ব্যাটারি সম্পর্কে মনে রাখা উচিত। 


৪. **ব্রান্ডের বিশ্বাস্যতা**: মোবাইল কেনার সময়ে কোন ব্রান্ডের মোবাইল কিনতে হবে সেটা বিশ্বাস্যতা মতো হতে চাইতে পারে। পরিচিত ও বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড থেকে মোবাইল কেনা উচিত। 


৫. **সেবা ও সমর্থন**: মোবাইল কেনার সময়ে দেখতে হবে যে ব্যবহারকারীরা কি ধরনের সেবা ও সমর্থন পেয়ে যাবেন। উদাহরণস্বরূপ, গ্যারান্টি, রিপ্লেসমেন্ট, অনলাইন সাপোর্ট ইত্যাদি। 


এই ধরণের বিবেচনা করে পুরাতন মোবাইল কেনা সহজ হতে পারে এবং সঠিক মোবাইলটি বেছে নেওয়া যায়।


একটা ফোন কত দিন ব্যবহার করা হয়েছে তা জানার উপায় নিম্নলিখিত হতে পারে:


১. **সংগ্রহ তারিখ**: যদি আপনি ফোনটি নতুনভাবে কিনেন, তাহলে সংগ্রহ তারিখ থেকে ব্যবহারের সময় হিসাব করা যায়।


২. **ব্যবহারের রেকর্ড**: ফোনের ব্যবহার রেকর্ড মেনু বা সেটিংসে থাকতে পারে। এই রেকর্ড থেকে আপনি ফোনের ব্যবহারের সময়কে দেখতে পারেন। 

৩. **ব্যাটারি লাইফ সাইকেল**: কিছু ফোনে ব্যাটারি লাইফ সাইকেল থাকে যা ব্যবহারের সময় নির্ধারণ করে। এই তথ্য থেকে আপনি ফোনের ব্যবহারের সময় বের করতে পারেন। 


৪. **সেল ফোন অপারেটর**: কিছু সেল ফোন অপারেটর ব্যবহারের সময় রেকর্ড রাখে। যেমন, যদি আপনি প্রেপেইড সিম ব্যবহার করেন, তাহলে ফোনের ব্যবহারের সময় সিমের মূল্যবান কল রেকর্ড থেকে বের করা যায়। 


এই পদ্ধতিগুলির মাধ্যমে আপনি ফোনের ব্যবহারের সময় নির্ধারণ করতে পারেন। যদিও সময় গণনা সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিত হতে হলে অনেকটাই আপনার ফোনের তথ্য ও রেকর্ড থেকে দেখা প্রয়োজন।

পুরাতন মোবাইল ফোন কেনার আগে এই টিপস গুলো জানুন!

পুরাতন ফোন চুরি করা কি না যেভাবে বুঝবেন

পুরাতন ফোন চুরি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হতে পারে কারণ এসব ফোনের সাধারণত সুরক্ষার সেটিং এবং ফিচার অল্পমুখী হতে সংভব। চুরির সম্ভাবনা নিশ্চিত করতে নিম্নলিখিত পর্যাপ্ত মাধ্যমে বুঝা যায়:


১. **সাধারণ সংকেত**: অপ্রত্যাশিত ক্ষতির জন্য ফোন সাধারণত যে সকল সংকেত দেয় তা মনে রাখা প্রয়োজন। যেমনঃ অপ্রত্যাশিত চুড়ান্ত ব্যাটারি খরচ, অজানা এসএমএস বা কলের লেনদেন, সাধারণ ব্যবহার পদ্ধতির পরিবর্তন ইত্যাদি। 


২. **গুপ্ত সুরক্ষা**: আপনার ফোনে যদি গুপ্ত সুরক্ষা ফিচার থাকে, যেমনঃ প্যাসওয়ার্ড, প্যাটার্ন লক, ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ইত্যাদি, তাহলে সেগুলি সঠিকভাবে সেট করা উচিত।


৩. **গুপ্ত অনুসরণ**: একটি ফোন চুরি হয়ে গেলে, অনেক সময় মোবাইল অপারেটর এবং পুলিশের সাথে যোগাযোগ করে ফোন ট্র্যাক করা যেতে পারে। 


৪. **বাক্য**: ফোন হারানোর সময় সাধারণত অপ্রত্যাশিত হওয়া ব্যাপার। একটি ফোন যদি হারানো গিয়েছে বা চুরি হয়েছে, তাহলে তা শীঘ্রই পুলিশ অথবা মোবাইল অপারেটরের সাথে রিপোর্ট করা উচিত। 


এই ধরনের ধারণা রাখলে আপনি পুরাতন ফোনের সুরক্ষা বাড়াতে পারবেন এবং যদি কোনও অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে, তা সঠিকভাবে পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বাংলাদেশ জেকচেন এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url